এছাড়াও পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মাঝে উন্নতমানের খাবার বিতরণ এবং আর্থিক সহায়তা প্রদানের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
সন্ধ্যায় বিহারগুলোতে পঞ্চশীল গ্রহণ, প্রব্রজ্যা গ্রহণ, প্রদীপ পূজা ও ফানুস বাতি উড়ানোর মাধ্যমে উৎসবের সমাপ্তি ঘটবে।
এই দিনেই বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন, বোধিজ্ঞান লাভ করেন এবং মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন। ফলে দিনটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও তাৎপর্যপূর্ণ।
উৎসব উপলক্ষে পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক লৌকমিত্র থেরো বলেন, “এই দিনে ভগবান বুদ্ধ জন্মগ্রহণ, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন। যদি আমরা তাঁর বাণী অনুসরণ করে তা সমাজে ছড়িয়ে দিতে পারি, তবে হিংসা, হানাহানি ও যুদ্ধ থেকে দেশ মুক্তি পাবে। আজকের এই দিনে আমরা সকলের মঙ্গল কামনা করছি।”